লেখক, অনুবাদক। বিশ্বনন্দিত সব ফিকশন ও নন-ফিকশন অনুবাদ করে স্থায়ী জায়গা নিয়েছেন সহস্র পাঠকের হৃদয়ে।
জে. আর. আর. টোলকিন-এর কালজয়ী ‘দি হবিট’ এবং ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’ অনুবাদ করে নিজেকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়।
সময়ের চেয়েও এগিয়ে থাকা এই অনুবাদক হিলারী ক্লিনটন, এপিজে আবুল কালাম আযাদ, বিল ক্লিনটন, মাহাথির মোহাম্মদ, শচীন টেন্ডুলকার, হাওয়ার্ড জিন সহ অনেক বিশ্বখ্যাত ব্যক্তিত্বের লেখা নন-ফিকশন বইগুলো এনে দিয়েছেন বাংলার পাঠকদের মনের কাছে।
এছাড়া ব্র্যান্ডন স্যান্ডারসন, রিক রাইঅর্ডান, জর্জ আর. আর. মার্টিন, অ্যাডগার অ্যালান পো, ব্রাম স্টোকার, ছাড়াও কালজয়ী অনেক লেখকদের লেখা অনুবাদ করে জিতে নিয়েছেন পাঠকের আস্থা ও ভালোবাসা।
বর্তমানে নিজের মৌলিক লেখাগুলো নিয়ে ব্যস্তসময় কাটাচ্ছেন।
-
দি লর্ড অফ দ্য রিংস: দি ফেলোশিপ অফ দ্য রিং (বুক ১)
কিছু বই লেখা হয় দ্রুত পড়ে শেষ করে ফেলার জন্য। আবার কিছু কিছু বই আছে যেগুলো পড়তে হয় ধীরে, স্বাদ নিতে নিতে। ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’ দ্বিতীয় ক্যাটেগরির। কিছু বই একবার পড়ার জন্য আর কিছু বই বারবার পড়তে হয়। এবারও ‘দি লর্ড অফ দ্য রিংস’ দ্বিতীয় ক্যাটাগরির। জে. আর. আর. টোলকিন’র কালজয়ী সৃষ্টি। এই দ্বিতীয় ক্যাটাগরির বইগুলোর একটা সাধারণ বিশেষত্ব হল, এগুলো আপনি যতবারই পড়বেন ততবারই এগুলোর নতুন নতুন সৌন্দর্য উপভোগ করবেন। যত গভীরে যাবেন নতুন নতুন দিক উন্মোচিত হতে থাকবে।
৳ 400 -
লিজিয়ন
স্টিফেন লিডস। মানসিক রোগী নাকি জিনিয়াস? এই প্রশ্নের উত্তর কারও কাছে নেই। কিন্তু তার নিজের জীবন চলে প্রশ্নের উত্তর খুঁজে। যে প্রশ্নের কোনো উত্তর কারও কাছে থাকে না সেই উত্তর বের করাই তার কাজ।
স্টিফেনের কাছে একটা সাদা খাম এসেছে। নাম-ঠিকানা কিচ্ছু নেই খামে। ভেতরে শুধু একটা ফটোগ্রাফ। কিন্তু ফটোগ্রাফটা যেই সময়ের সেই সময় ক্যামেরা নামক যন্ত্রটার অস্তিত্বই ছিল না। আবিষ্কৃতই হয়নি। কয়েকদিন পর আবার একই ধরনের ছবি আসল আরও একটা। যখন ক্যামেরাই ছিল না সেই সময়কার ছবি তোলা হচ্ছে কিভাবে? তাহলে কি ক্যামেরা আবিষ্কারের ইতিহাস ভুল জানি আমরা? নাকি এইসব ছবি টাইম ট্রাভেলের ফলাফল? নাকি নিছক ফটোসশপের কারসাজি দিয়ে ধাপ্পাবাজি করার চেষ্টা করছে কেউ? আর এই সবকিছুর সাথে স্টিফেনের হারানো ভালোবাসার সম্পর্কটাই বা কোথায়? কৌতুহলী হয়ে উঠল স্টিফেন। জড়িয়ে পড়ল এক অন্যরকম রহস্যের জালে।
৳ 200